সূর্যমুখীর আত্মকথন।-হৃদয় দেব নাথবুকে বিধে আছে বেয়নেট।আঙ্গুল অপেক্ষারত মস্তিষ্কের নির্দেশের।শুধুমাত্র কয়েক সেন্টিমিটার পিছিয়ে আসার নির্দেশ।তাহলেই ট্রিগার পৌছে যাবে তার কাংখিত গন্তব্যে।বুলেটের করুন আর্তনাদ,কথা ছিল ফুল হয়ে বাগানে যায়গা পাব।নির্দয় মস্তিস্ক হতে নির্দেশ আসলো আঙ্গুলে।সাথে সাথেই ইচ্ছের বিরুদ্ধে বেড়িয়ে পড়ল বুলেট।নিরব হয়ে গেল শিশুর কান্নারত ঠোঁট।ঝড়ে পড়তে থাকা রক্তবিন্দু নিরব সাক্ষী হয়ে রইল ঘটনাপ্রবাহের।বিবেক আবারো হেরে […]
কলাম । পাঠকের কণ্ঠ
আজকের নির্বাচিত লেখা । ০৮ জানুয়ারি ২০২৫ খ্রি.
ভালোবাসার কারণ হয় নাশাম্মীভালোবাসা একটা নির্দিষ্ট সময় আসে না বা একটা নির্দিষ্ট সময়ে ফুরিয়ে যায় না। এটার কোন লিমিটেশন নেই আসলে। এটা না কারো সৌন্দর্য লুকিয়ে থাকে আর না থাকে ধন-দৌলতে। শুধু থাকে কিছুটা অনুভূতি।যেটা সব মানুষ ধারণ করতে পারে না। আর না পারে সব মানুষ প্রকাশ করতে।কিছু মানুষ থাকে বিনাস্বার্থে ভালোবাসতে জানে। বিনা স্বার্থে
আজকের নির্বাচিত লেখা । ০৮ জানুয়ারি ২০২৫ খ্রি. Read More »
আজকের নির্বাচিত লেখা । ০৭ জানুয়ারি ২০২৫ খ্রি.
হায়াতের এপিটাফসাবিহা সুলতানাহায়াতের দিনগুলো ফুরিয়ে যাচ্ছে,ধীরে ধীরে আমরা মৃত্যুপুরীর দিকে ক্রমশ এগিয়ে চলছি অজান্তেই।তবুও ব্যস্ততা যেন কভু ফুরায় না।কিছুটা হাসি,কিছুটা হতাশা,কিছুটা আফসোস আর একরাশ দুঃখ নিয়ে জীবন দিব্যি চলছে।তবুও এক ক্লান্তি লগ্ন বিকেলে কানের স্ব নিকটে অসহায়ত্বের বেল বাজে।আমি তখন গাঢ় হতাশার শ্বাস ফেলি, ঠিক যেমনিভাবেঅতিথিপাখি নীড় খুঁজে না পেয়ে ক্লান্তিসুরে বড়গাছের মগডালে আশ্রয় নেয়।
আজকের নির্বাচিত লেখা । ০৭ জানুয়ারি ২০২৫ খ্রি. Read More »
স্মৃতির মনিকোঠায় দৈনিক ইত্তেফাক
জিল্লুর রহমান জিল্লু ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আমার হৃদয়ের সাথে মিশে আছে দৈনিক ইত্তেফাকের নাম। গণমানুষের হৃদয়ের মনিকোঠায় জায়গা করে নিয়েছে পাঠক নন্দিত পত্রিকা “দৈনিক ইত্তেফাক”। ইত্তেফাকের সাথে আমার নিগুঢ় বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে ৯০ দশক থেকে। দাদা ভাই, রোকনুজ্জামান খান পরিচিত কচিকাঁচার আসরের সদস্য হওয়ার মাধ্যমে ইত্তেফাকের প্রেমে পড়া। আমাদের দক্ষিণ বাংলার অর্থাৎ
স্মৃতির মনিকোঠায় দৈনিক ইত্তেফাক Read More »
মোহরানা-তালাকানা না তালবাহানা
মুহাম্মদ আল্-হেলাল রিদা(ছদ্মানাম), ৮০র দশকে শিশুকালে বাবার মৃত্যুর পর মায়ের সাথে আরো কয়েক ভাইবোন সহ গ্রাম ছেড়ে যার জায়গা হয় ঢাকা শহরের বস্তিতে। মা মানুষের বাসায় এবং ভায়েরা তৎকালীন টেম্পুতে হেল্পারীসহ ভিভিন্ন কাজ করে সংসার খরচ জোগাড় করলেও রিদার সুযোগ হয় দশম শ্রেণি অব্ধি পড়ার। এরপর বিয়ে হয় পাবনা জেলার এক ছেলের সাথে সেখানে এক
মোহরানা-তালাকানা না তালবাহানা Read More »